- আমাদের সুক্কারী খেজুর মানে এবং আকারে ও স্বাদে অনেক ভালো ও উন্নত ।
- আমরা সরাসরি মদীনার মনোয়ারা থেকে খেজুর সংগ্রহ করে থাকি ।
- কেন হাদিয়াশপ?
- নিজস্ব তত্বাবধায়নে সরাসরি সৌদি আরব থেকে আমদানিকৃত।
- মান সম্মত খেজুরের নিশ্চয়তা ।
- সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে সংরক্ষিত ।
- ময়লা কিংবা অবাঞ্ছিত উপাদানের মিশ্রণ মুক্ত ।
- কোনো রকম কেমিক্যাল কিংবা প্রিজারভেটিভ ব্যবহার করা হয় না ।
- নিজস্ব তত্বাবধানে গ্রাহকদের জন্য প্যাকেজিংকৃত।
- আমাদের খেজুরের প্যাকেট ৩ কেজির আসে ।
- কিন্তু দারাজ গ্রাহকদের জন্য আমরা নিজস্ব তত্তাবধানে ১ কেজির বক্স আকারে বিক্রয় করছি ।
- মদীনার বিখ্যাত সুক্কারী খেজুরঃ
- মদীনা শহরে সবচাইতে মিষ্টিযে খেজুরটি পাওয়া যায় তার নাম হল‘সুক্কারী খেজুর‘
- মদীনা ও আরব অধিবাসীদের নিকট এই খেজুরটি‘তামুর সুক্কারী‘নামেই বেশী পরিচিত
- অভিনব স্বাদ,বাহিরে শক্ত কিন্তু ভিতরে নরম
- এই খেজুরের আরেকটি বিশেষত্ব হচ্ছে,এর উৎপত্তিস্থল শুধুমাত্র মদীনা মনোওয়ারাহ। মদীনা থেকেই সারা দুনিয়াতে বাজারজাত করা হয়।
- শুধু মদীনায় জন্মানোর কারণে এই খেজুর গাছ এবং খেজুর অনেক কম পরিমাণে পাওয়া যায়। খেজুরগুলো অনেক ভালো
খেজুর খাওয়ার ৯টি উপকারীতা
শক্তি বর্ধনে:
খেজুর শারীরিক ও মানসিক শক্তিবর্ধক। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য উপাদান, যা শারীরিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধিসহ হজম শক্তি, যৌনশক্তি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। খেজুর ফুলের পরাগরেণু বন্ধ্যাত্ব দূর করে, শুক্রাণু বৃদ্ধি করে। খেজুর ও খেজুরের ফুল পরাগরেণু ডিএনএ’র গুণগতমান বৃদ্ধি করে এবং অণ্ডকোষের শক্তি বাড়ায়।
হার্টের সমস্যায়:
এক্ষেত্রে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া জরুরি। গবেষণায় দেখা গেছে, পুরো রাত খেজুর পানিতে ভিজিয়ে সকালে পিষে খাওয়ার অভ্যাস হার্টের রোগীর সুস্থতায় কাজ করে।
দেহের দুর্বলতায়:
খুব দুর্বল লাগলে ঝটপট কয়েকটি খেজুর খেয়ে নিলে তাত্ক্ষণিক দেহে শক্তি পাবেন।
হজম ও রুচি বাড়ায়:
রুচি বাড়াতে খেজুরের কোনো তুলনাই হয় না। শিশুদের যারা ঠিকমতো খেতে চায় না, তাদেরকে নিয়মিত খেজুর খেতে দিলে রুচি ফিরে আসে। খেজুরের মধ্যে রয়েছে স্যলুবল এবং ইনস্যলুবল ফাইবার ও বিভিন্ন ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড, যা সহজে খাবার হজমে সহায়তা করে।
ক্যান্সার থেকে রক্ষায়:
খেজুর বিভিন্ন ক্যান্সার থেকে শরীরকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে খেজুর লাংস ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিন্যে:
নিয়মিত খেজুর খেয়ে খুব সহজেই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি মিলে। তুলনামূলক শক্ত খেজুরকে পানিতে ভিজিয়ে (সারা রাত) সেই পানি খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
রক্তশূন্যতায়:
খেজুর লৌহসমৃদ্ধ ফল হিসেবে রক্তশূন্যতায় কার্যকর ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন খেজুর খেলে দেহের আয়রনের অভাব পূরণ করে এবং রক্তস্বল্পতা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
স্ট্রোকের সম্ভাবনা কমায়:
খেজুরের মধ্যে প্রায় ৪০০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম বিদ্যমান থাকে, যা মানুষের স্ট্রোক হওয়ার ভয়াবহতাকে ৪০% কমিয়ে দেয়।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায়:
খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং খুব অল্প পরিমাণে সোডিয়াম। এতে করে প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস দেহের খারাপ কলেস্টোরল কমায় এবং ভালো কলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে।এছাড়াও উচ্চমাত্রার শর্করা, ক্যালরি ও ফ্যাট সম্পন্ন খেজুর জ্বর, মূত্রথলির ইনফেকশন, যৌনরোগ, গনোরিয়া, কণ্ঠনালির ব্যথা বা ঠান্ডাজনিত সমস্যা, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে খেজুর বেশ উপকারী। খেজুর মস্তিষ্ককে প্রাণবন্ত রাখে। নারীর শ্বেতপ্রদর ও শিশুর রিকেট নিরাময়ে খেজুর বেশ কার্যকর। খেজুরে থাকা ডায়েটরই ফাইবার দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। নিয়মিত খেজুর খেলে ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরে আসে। খেজুর দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়ক। প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস রাতকানা রোগ ভালো করতে সাহায্য করে থাকে। মুখের অর্ধাঙ্গ রোগ, পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী।
বিদ্রঃ খেজুর সংগ্রহ করার জন্য আপনার ফ্রিজের নরমাল এ রেখে সংগ্রহ করতে হবে । তাহলে দীর্ঘ সময় রেখে খেতে পারবেন ।