কালো বিন্নি চালের উপকারিতা-
আসলে এর রঙ গাঢ় বেগুনি! সুস্বাদু ও সুগন্ধযুক্ত বিন্নি চালের কোন তুলনাই হয় না।আঠালো খেতে খুবই স্বাদের।
থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া প্রভৃতি দেশে এ চাল দিয়ে সকালের নাস্তা বানায়।তারা এ চালের মিষ্টান্ন ও পুডিংও তৈরি করে।
# যারা আয়রন খাবার চান তাদের জন্য হতে পারে আদর্শ!
# কালো বিন্নিচালে আয়রণ বেশি কিন্তু শর্করা কম।
# এই চাল শুধু ক্ষুধাই মেটায় না, ভয়াবহ ক্যান্সার রোগের ঝুঁকিও কমায় , কারণ এতে রয়েছে অ্যান্থসায়ানিন নামক একটি উপাদান।
#একচামচ কালো চালের কুড়ায় যে পরিমাণ অ্যান্থোসায়ানিন আছে তা একচামচ ব্লুবেরি ফলের রসের চেয়ে বেশি, বরং ব্লু বেরি ফলের চেয়ে এতে কম চিনি আছে এবং আঁশ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে অনেক বেশি।” কালো চাল ক্যানসাররোধী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। ”
# কালো চালের উপকারিতা দেখে মোহিত পুষ্টি বিজ্ঞানীরা। পুষ্টি বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন যে, কালো চালের ভাত সাদা ভাতের চেয়ে অনেক বেশি পুষ্টি সমৃদ্ধ, স্বাস্থ্যকর এবং কালো চালের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা অনেক বেশি। বিশেষ করে ক্যানসার রোগ প্রতিরোধে কালো চাল অনন্য। এ চাল সাদা চালের মত নানা প্রক্রিয়ায় তৈরি করা হয় না বলে এর উপকারিতা অনেক পাওয়া যায়।জনৈক চীনা ডাক্তার ঝিমিন ঝু লিখেছেন,
অ্যান্টিঅক্রিডেন্ট ফ্লাভিনয়েড যা অ্যানথোসায়ানিন নামে পরিচিত।তাএই কালো চালে খুব বেশি পরিমাণে থাকাতেই চালের রঙ কালো হয়েছে।
আর কালো চালে এ উপাদানটি থাকার কারণেই ক্যানসার, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, স্নায়ূরোগ এমনকি ব্যবকটেরিয়া সংক্রমণ প্রতিহত করতে পারে বলে জানা গেছে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, ধমনীতে রক্ত চলাচল যেসব কারণে বাধগ্রস্ত হয়, কালো চালের উপাদান তা হতে দেয় না। ফলে উচ্চ রক্তচাপ হয় না। ফলে হৃদরোগ তথা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।